একজন সাংবাদিক (ফারিয়া) একজন প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার (আমজাদ) এর কাছে নওশাদের একটি কুখ্যাত ফৌজদারি মামলা সম্পর্কে জানতে আসেন। নওশাদের নাম শুনলেই কমিশনার কেঁপে ওঠেন। তারপর ধীরে ধীরে তিনি উন্মোচন করেন কীভাবে নওশাদ এমন এক সন্ত্রাসী হয়ে ওঠেন যেটা দেখে সবাই ভয় পেয়ে যায়।
নওশাদ সব ডকইয়ার্ড দখল করে নিয়েছে, এখন সে রাজনৈতিক ক্ষমতা চায়। ধীরে ধীরে সে অনিয়ন্ত্রিত শক্তির এক সন্ত্রাসী দৈত্যে পরিণত হয়।
হীরা, নওশাদের ডান হাত ডকইয়ার্ডের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিতে ঘাট সোর্দারকে হত্যা করে। প্রকৃত সন্ত্রাস এখানে অনুসরণ করে। খুন, ধর্ষণ, অপহরণ তাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে যায়।
নওশাদ এখন একটা নিয়ন্ত্রণহীন জানোয়ার, তার অপরাধ দিবালোকে দেখা গেছে। সে তার বাবা-মাকে হত্যা করে তার নিজের বাড়ি থেকে একটি মেয়েকে অপহরণ করে। হীরাও প্রেমে পড়ে। এগুলোর রোমান্টিকতা ফুটে উঠবে এই পর্বে।
হীরাকে ঢাকায় পাঠানো হয় রাজনৈতিক কাজে। এর মধ্যে নওশাদ তার বান্ধবীকে ধর্ষণ করে। এতে হীরার মনে চরম অস্থিরতা সৃষ্টি করে কিন্তু সে তা প্রকাশ করে না। নওশাদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করার সুযোগ খুঁজছে হীরা।
এই অনিয়ন্ত্রিত জন্তু শেষ হবে নাকি সে পালিয়ে যাবে?